পরকালের পথে যাত্রা
রেইনড্রপস মিডিয়া পরিবেশিত অডিও লেকচার সিরিজ পরকালের পথে যাত্রা। ২২ পর্বের এ লেকচার সিরিজে আলোচিত হবে মৃত্যু, কবরের জীবন, রুহের যাত্রা, ক্বিয়ামতের ছোটো ও বড় লক্ষণসমূহ, বিচারদিবস, জান্নাত এবং জাহান্নাম।
পর্ব ০১ | মৃত্যু
![ha (1)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-1.jpg)
আমরা, মানব জাতি দুনিয়াতে এমন একটা ধারণা নিয়ে বেঁচে থাকি যে, এই দুনিয়াটা আমাদের। এটাই আমাদের থাকার স্থান, ঘরবাড়ি, এখানে আছি, থাকব, যেন এটা আমাদের চির আবাসস্থল। কিন্তু যে বাস্তবতা আমরা জানি না, বা জানতে চাই না, যে, আমরা এক ট্রেনে ভ্রমণ করছি, যে ট্রেনটা একটা একটা করে স্টেশন পার হয়ে সর্বশেষ একটি গন্তব্যের দিকে যাচ্ছে। আর এই দুনিয়ার জীবন হচ্ছে এমনই একটা স্টেশনের শুরু মাত্র। কিন্তু আমরা এই দুনিয়ার নই, বা দুনিয়াটাও আমাদের নয়। আমাদের হাতে যেন একটি টিকেট আছে, যেটার তিনটি অংশ আছে। বিস্তারিত
পর্ব ০২ | মন্দ সমাপ্তির কারণ
![ha (2)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-2.jpg)
একজন ব্যক্তি খুব ছোট কোন গুনাহ করতে পারে, কিন্তু আলিমগণ বলে থাকেন, ছোট গুনাহ অনবরত করতে থাকলে তা বড় গুনাহতে পরিণত হয়। অতএব যখন আপনি একটা ছোট গুনাহ বারে বারে করতে থাকবেন, এটাকে ধরা হবে গুরুতর গুনাহ হিসেবে। আল-যাহাবী তাঁর ‘আল-কাবাইর’ গ্রন্থে মানুষের জীবনের মন্দ সমাপ্তি সম্পর্কে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, এক ব্যক্তির নেশা ছিল দাবা খেলা, মৃত্যুর সময় যখন তাকে বলা হল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলতে, সে, তা বলতে পারল না। আর মৃত্যুর ঠিক পূর্ব মুহূর্তে সে বলতে থাকল, ‘চেক দোস্ত! চেক দোস্ত!’ বিস্তারিত
পর্ব ০৩ | রুহের যাত্রা
![ha (3)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-3.jpg)
‘মৃত্যু তোমায় স্বাগতম! আমি তোমার জন্য কতোদিন ধরে অপেক্ষা করে আছি, আমাকে দেওয়া আল্লাহর ওয়াদার জন্য অপেক্ষা করে আছি। মৃত্যু তোমায় স্বাগতম!হে মৃত্যু, মনে কোরো না, আমি এই দুনিয়াতে ভালোবাসার টানে থাকতে চেয়েছি, না, আমি এখানে থাকতে চেয়েছি যেন দীর্ঘ গরমের দিনগুলোতে রোজা রাখতে পারি, যেন শীতের দীর্ঘ রাত্রিগুলো সালাত পড়ে কাটাতে পারি। বিস্তারিত
পর্ব ০৪ | কিয়ামতের ছোট লক্ষণ ০১-০৭
![ha (4)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-4.jpg)
আনাস ইবনু মালিক রা. বলেছেন, রাসূলুল্লাহ সা. যখন মদীনায় এসেছিলেন পুরো মদীনা যেন আলোয় ভরে গিয়েছিল, যখনই তিনি চলে গেলেন মদীনা যেন আঁধার হয়ে এল। যখন রাসূলুল্লাহকে সা. আমরা দাফন করলাম, তাঁর কবরের মাটি হাতে লেগে থাকতেই হৃদয়ে যেন কী একটা পরিবর্তন অনুভব করলাম। খেয়াল করুন তিনি বলছেন, আমরা হৃদয়ে কী যেন একটা পরিবর্তন অনুভব করলাম বিস্তারিত
পর্ব ০৫ | কিয়ামতের ছোট লক্ষণ ০৮-১৮
![ha (5)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-5.jpg)
হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, শান্তির প্রসার ঘটবে, আবার এও আছে যে ফিতনার প্রসার ঘটবে। এবং এ দু’টো একই হাদীসে বলা আছে, অতঃএব এগুলো অবশ্যই ভিন্ন সময়ে ঘটবে। যখনই ইসলাম থাকবে, তখন শান্তি বজায় থাকবে। আর যখন মানুষের উপরে ধর্মের প্রভাব কমে যাবে, দীন মানার প্রবণতা কমে যাবে, তখন দুর্নীতি ও ফিতনা বৃদ্ধি পাবে, হত্যা বৃদ্ধি পাবে বিস্তারিত
পর্ব ০৬ | কিয়ামতের ছোট লক্ষণ ১৯-৩৮
![ha (6)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-6.jpg)
রাসুলুল্লাহ সা. মুসলিম শরীফে বর্ণিত হাদীসে বলেন, ‘এমন এক সময় আসবে, যখন একজন হত্যাকারী জানবে না কেন সে হত্যা করছে, এবং নিহত ব্যক্তি জানবে না কেন তাকে হত্যা করা হচ্ছে’।
অর্থ্যাৎ, একজন লোক বাইরে বের হয়ে গিয়ে হত্যা করবে এটা না জেনে যে কেন সে হত্যা করছে, এবং যে নিহত হবে সেও জানবে না কেন তাকে জীবন দিতে হচ্ছে বিস্তারিত
অর্থ্যাৎ, একজন লোক বাইরে বের হয়ে গিয়ে হত্যা করবে এটা না জেনে যে কেন সে হত্যা করছে, এবং যে নিহত হবে সেও জানবে না কেন তাকে জীবন দিতে হচ্ছে বিস্তারিত
পর্ব ০৭ | কিয়ামতের ছোট লক্ষণ ৩৯-৫২
![ha (7)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-7.jpg)
ইমাম মুসলিম বর্ণনা করেছেন যে, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ “ততদিন পর্যন্ত কিয়ামত প্রতিষ্ঠিত হবেনা যে পর্যন্ত না আরব উপদ্বীপ আবার গাছপালা ও নদী-নালায় পূর্ণ হবে।” বর্তমানে আরব উপদ্বীপে কোন নদী-নালা নেই। গাছপালার সংখ্যা খুবই কম। চাষাবাদের উপযোগী ভূমির পরিমাণ অতি নগণ্য। বিস্তারিত
পর্ব ০৮ | কিয়ামতের বড় লক্ষণ দাজ্জাল
![ha (8)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-8.jpg)
(কিয়ামতের) প্রধান বা মুখ্য লক্ষণগুলো দেখা দিবে কেয়ামতের খুব নিকটবর্তী সময়ে। তাদের মধ্যে একটা মাত্র আলামত যেই না ঘটবে, ওমনি বাকিগুলিও এরপর দ্রুততার সাথে ঘটতে থাকবে। গৌণ নিদর্শনগুলো প্রকাশ পেতে কোন কোনটার একশ বছর লেগে যায়, যুগের পর যুগ ধরে এগুলো চলতে থাকে। বিস্তারিত
পর্ব ০৯ | কিয়ামতের বড় লক্ষণ দাজ্জাল ও ঈসা আ.
![ha (9)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-9.jpg)
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, “দাজ্জাল সম্পর্কে আমি স্বয়ং দাজ্জালের চেয়ে বেশি জানি। তার কাছে রয়েছে দুইটি নদী, যার মধ্যে একটি দিয়ে সাদা পানি বয়ে যায় এবং অপরটি দিয়ে বয়ে যায়আগুন। তোমাদের কেউ যদি সেই সময় পর্যন্ত বেচে থাকো, তাহলে চোখ বন্ধ করে তার আগুনে ঝাপ দিও, কারণ তা হচ্ছে আসলে ঠান্ডা পানি।” বিস্তারিত
পর্ব ১০ | কিয়ামতের বড় লক্ষণ ০৩-১০
![ha (10)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-10.jpg)
কিয়ামতের দিন আল্লাহ সুবহানাওয়া তায়ালা আদমকে বলবেন, ” ও আদম ! জাহান্নামের অধিবাসীদের আলাদা কর”। কারণ মানবজাতির একাংশ জাহান্নামে এবং অপরাংশ জান্নাতে প্রবেশ করবে । তাই আল্লাহ পুরো মানবজাতির পিতা আদমকে বলবেন তার বংশধর হতে জাহান্নামের অধিবাসীদের আলাদা করতে। বিস্তারিত
পর্ব ১১ | পুনরুত্থান
![ha (11)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-11.jpg)
সেই ফেরেশতার দৃষ্টি সবসময় আল্লাহ্ এর আরশের দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে”, কেন? কারণ, তিনি ভয়ে আছেন, না জানি “কখন সেই সময় চলে আসে, আল্লাহর আদেশ পালনে না আবার দেরি হয়ে যায়, যখন সেই মুহুর্তটি চলে আসবে তখন তিনি আরশের দিকে মুখ ফেরাবারও সময়টুকুও পাবেন না, তাই তিনি সবসময় বিস্তারিত
পর্ব ১২ | কেমন হবে কাফেরদের কিয়ামত
![ha (12)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-12.jpg)
আপনি যদি দুনিয়ার তুলনায় আখিরাতের গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চান , তাহলে একটি সহজ গাণিতিক সমীকরণ ব্যবহার করতে পারেন। কার গুরত্ব বেশি , কার অনুপাত বেশি সেটা জানার জন্যে।
আমরা এই দুনিয়ায় কত বছর বাঁচব- ৬০, ৭০ কিংবা ধরে নেই ১০০ বছর ? এদিকে আখিরাতের জীবন তো অসীম। যার শেষ নেই। বিস্তারিত
আমরা এই দুনিয়ায় কত বছর বাঁচব- ৬০, ৭০ কিংবা ধরে নেই ১০০ বছর ? এদিকে আখিরাতের জীবন তো অসীম। যার শেষ নেই। বিস্তারিত
পর্ব ১৩ | গুনাহগার মুসলিমদের অবস্থা
![ha (13)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-13.jpg)
রাসুল সা. বলেছেন যে, কিয়ামতের দিন অহংকারী ব্যক্তি দেখতে মানুষের মত হলেও আকার থাকবে আদ দার বা ছোট্ট পিঁপড়ের মত ; সব দিক থেকেই তাদের অপদস্ত ও অবমাননা করা হবে। আদ দার হচ্ছে খুব ছোট প্রজাতির এক প্রকার পিঁপড়ে , আপনারা জানেন, বড় ছোট বিভিন্ন আকৃতির পিঁপড়া আছে, সাধারণ পিঁপড়াদের বলা হয় নামল, আর এই অতি ক্ষুদ্র আকৃতির পিঁপড়াকে বলা হচ্ছে আদ দার। বিস্তারিত
পর্ব ১৪ | সৎ কর্মশীলদের অবস্থা
![ha (14)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-14.jpg)
রাসুল সা. একটি হাদিসে কুদসি তে বলেন, “আল্লাহ্ তালা বলেন, ‘আমার নামের শপথ! আমি কখনই আমার বান্দাদের দুই কালেই সুখী বা দুখী রাখবনা। আমার বান্দা যদি দুনিয়াতে থাকতে কিয়ামত দিবস কে ভয় না পায়, তাহলে তারা কিয়ামত দিবস তাদের জন্য এক ভীতিকর দিন হবে। আর কেউ যদি দুনিয়াতেই এই দিনটিকে ভয় পায়, তাহলে কিয়ামত দিবসের দিন বিস্তারিত
পর্ব ১৫ | কিয়ামতের পরিচয়
![ha (15)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-15.jpg)
কিয়ামত দিবসকে অনেক নাম দেওয়া হয়েছে কারণ এটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। আরবি ভাষায়, অথবা পৃথিবীর যেকোন ভাষাতে তাৎপর্যপূর্ণ, গুরুত্বপূর্ণ কোনো কিছুকে অনেকগুলো নাম দেওয়া হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, আরবিতে ঘোড়াকে অনেক নাম দেওয়া হয়, শুধুমাত্র ঘোড়া শব্দটির অনেকগুলো প্রতিশব্দ আছে, এছাড়াও প্রজাতি, রঙ ইত্যাদি বিবেচনা করে বিস্তারিত
পর্ব ১৬ | জবাবদিহিতা
![ha (16)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-16.jpg)
শেষবিচারের দিনে মানুষের মধ্যে সর্বপ্রথম যার বিষয়টি ফয়সালা করা হবে সে হলো সেই ব্যক্তি যে শহীদ হিসেবে মৃত্যুবরণ করেছে। তাকে হাজির করা হলে আল্লাহ তাকে দিয়ে তার নিয়ামতগুলোর কথা বর্ণনা করাবেন এবং সে সেগুলো বর্ণনা করবে (এবং স্বীকার করে নেবে যে সে দুনিয়াতে এগুলো উপভোগ করেছিল)। (এরপর) আল্লাহ বলবেন, “তুমি কি করেছিলে (এই নিয়ামতগুলো দিয়ে)? বিস্তারিত
পর্ব ১৭ | কেমন হবে জাহান্নাম
![ha (17)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-17.jpg)
যদি কুরআনের প্রথম নাযিলকৃত আয়াত হতো ‘তোমরা মদ পান করো না।’, তাহলে লোকেরা বলত ‘আলাহর কসম, আমরা মদ পান করা বাদ দিব না।’ যদি কুরআনের প্রথম নাযিলকৃত আয়াত হতো ‘তোমরা যেনা করো না।’, তাহলে লোকেরা বলত ‘আলাহর কসম, আমরা যেনা করা বাদ দিব না।’ কিন্তু কুরআনের প্রথম আয়াত ছিল ‘সুরাতুল মুফাসসাল (মাক্কি জীবনের প্রথম) বিস্তারিত
পর্ব ১৮ | জাহান্নামের বাসিন্দা
![ha (18)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-18.jpg)
দু’ শ্রেণীর মানুষ চিরকাল জাহান্নামের আযাবপ্রাপ্ত হবে । এ’দু শ্রেনী হল মুনাফিক আর কাফের। এই আযাব সাময়িক সময়ের জন্য কিংবা ক্ষণস্থায়ী নয় , এক মিলিয়ন বা বিলিয়ন বছরের নয় বরং এ দু’ শ্রেণীর মানুষ জাহান্নামে চিরকালের জন্য থাকবে যে আযাবের শুরু আছে তবে শেষ নেই। আল্লাহ সুবহানাওয়াতায়ালা বলেন, “ আর যারা কুফরী করবে ও আমার নিদর্শনগুলোকে অস্বীকার করবে বিস্তারিত
পর্ব ১৯ | জান্নাতী বনাম জাহান্নামী
![ha (19)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-19.jpg)
জান্নাতিরা যখন অনেক সময় ধরে জান্নাতে থাকবে তখন এই ব্যক্তি জাহান্নাম থেকে হামাগুড়ি দিয়ে বের হবে। সে কোন রকমে জাহান্নাম থেকে বের হয়েছে, তার এত বেশি পাপ ছিল যে সে জাহান্নামে অনেক অনেক দীর্ঘ সময় যাবৎ ছিল। একেবারে শেষে আল্লাহ (সুব) তাকে জাহান্নাম ত্যাগ করার অনুমতি দিবেন, এই ব্যক্তিটি জাহান্নামে অনেকদিন আযাব ভোগ করার পর বিস্তারিত
পর্ব ২০ | ঘুরে আসি জান্নাত থেকে
![ha (20)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-20.jpg)
আমরা কল্পনা করছি যে, কেউ একজন আমাদেরকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে জান্নাত দেখাচ্ছে। আমি চাই আপনি কল্পনা করুন যে আপনিই সেই ব্যক্তি, আপনি সেখানে আছেন এবং জান্নাত ঘুরে দেখছেন। আপনি জান্নাতের দরজা দিয়ে প্রবেশ করেছেন এবং এখন আপনি আপনার নিজের বাড়িতে যাবেন। রাসুলুল্লাহ সা. বলেন, “জান্নাতে একজন তাঁর বাড়িকে তাঁর দুনিয়ার বাড়ির চেয়েও বিস্তারিত
পর্ব ২১ | জান্নাত কেমন হবে
![ha (21)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-21.jpg)
জান্নাতবাসীরা পৃথিবীর অবিশ্বাসী সাথিদের অবস্থা দেখতে পাবে যারা জান্নাতে যাবে পৃথিবীতে তাদের এমন কিছু সহকর্মী, সাথি বন্ধু থাকবে যারা জাহান্নামে যাবে। কারণ, তারা পরকালে বিশ্বাস করতো না। জান্নাতে বসে পৃথিবীর সেই অবিশ্বাসী সঙ্গি-সাথিদের কথা মনে পড়ে যাবে। বলবে, আমার তো অমুক বন্ধু ছিল, কিন্তু সে পরকাল, জান্নাত ও জাহান্নামে বিশ্বাস করতো না। বিস্তারিত
পর্ব ২২ | জান্নাতের বাসিন্দা
![ha (22)](https://raindrops.media/wp-content/uploads/2017/09/ha-22.jpg)